বাংলাদেশ বার্ড ফ্লু রোগের সমস্যা

বাংলাদেশ বাড়ন্ত সমস্যাসংকুল একটি ক্ষুদ্র দেশ । সকল সমস্যার মধ্যে বার্ড ফু অন্যতম একটি । আমাদের দেশে এই সংকটজনক । এটা মন্দ থেকে অধিকতর মন্দের দিকে ধাবিত হচ্ছে । সকলে এ সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন । এ সমস্যার জন্য আমরা বড় ঝুঁকিতে রয়েছি । সার্ভ ক একটি ভাইরাসজনিত রােগ । ভাইরাসটির নাম হলাে এইচ এস এন আই । এটা প্রথমে ইতালিতে উৎপত্তি হয়েছিল । ca থেক এটা বহু দেশে ছড়িয়ে পড়ে । এটা একটি সংক্রামিত পাখি থেকে অন্য পাখিদের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে । সংক্রামিত পাখিরা তাদের লালা , অনুনাসিক ক্ষরণ এবং মলের মাধ্যমে ভাইরাসটি বিস্তার করে । সচরাচর উড়ন্ত পাখিগুলো যেমন : কাক , পায়রা , ঘাড় এবং চিলের মাধ্যমে ভাইরাসটি খুব দ্রুত বিস্তার করতে সাহায্য করে । পাখিরা সংক্রামিত হওয়ার পর শীগ্রই মারা যায় । মুরগি খামারে যদি একটা মুরগি সংক্রামিত হয় , সকল পাখিরাই সংক্রামিত হয় । নিকটবর্তী পাখিদেরও খুব তাড়াতাড়ি ভাইরাসে রােগক্রান্ত করে । এভাবে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে এবং পাখিদের মেরে ফেলে । আমাদের গৃহপালিত পাখিরা এ ভাইরাসের জন্য অত্যন্ত হুমকির মুখে আছে । তারা মারা যাচ্ছে । আমাদের উপর প্রভাব : মানবদেহের উপর রেপটির মারাত্মক প্রভাব রয়েছে । একজন মানুষ সংক্রামিত পাখির ডিম এবং মাংস খেয়ে রােগাক্রান্ত হতে পারে । আক্রান্ত ব্যক্তিদের জ্বর , কাশি , গলায় ব্যাথা প্রভৃতি রােগের লক্ষণ থাকে । তারা রােগে ভােগে । তারা মারা যায় । অনেক মানুষ ইতিমধ্যে মারা গেছে । বাংলাদেশে বার্ড : বর্তমানে বাংলাদেশে এ রােগের প্রভাব বিস্তার হচ্ছে । প্রায় সব মুরগির খামারগুলাে এই রােগের দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে । হাজার হাজার মুরগির খামার ইতিমধ্যে ধ্বংস হয়েছে । আরো অনেক বছরে প্রান্তে । সারা দেশে এর অন্ধকারময় ছায়া বিরাজ করছে । অধিকাংশ মালিক দরিদ্র । তারা ঋণ নিয়ে তাদের মুয়গির খামার পরিচলনা করে । তারা ঋণগ্রস্ত । কিন্তু তাদের মুরগির খামার অার নেই । এ রােপ তাদের জন্য কিছুই রােখ যায়নি । এখন এ লােকেরা অসহায় । তাদের চোখে কোন স্বপ্ন নেই । প্রকৃতপক্ষে , এই ব্লেগ আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থাকে হস করেছে । সরকার এ পরিfিaর সাথে এটে উঠতে পারেনি । আমরা সকলে এ ভয়ে ভীত । বিদেশিরা আমাদের দেশ ভ্রমণ করতে ভয় পায় । এটা দেশের বিনিয়ােগ খাতের জন্য নেতিবাচক দিক । গৃহপালিত হাঁস - মুরগি এবং সালের ডিমের দাম বাড়ছে । তাই সেগুলাে গরিব মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে । কার : এ পর্যন্ত এই রােগের কোন আরােগ্য চিকিৎসা পদ্ধতি বের হয়নি । কিন্তু আমাদের নিরাপত্তার জন্য কিছু পদক্ষেপ নির্দেশ " হয়েছে । আমাদের মাংস এবং ডিম ৭০° উত্তাপে সিদ্ধ করে খাওয়া উচিত । সংক্রামিত পাখিগুলাে মেরে ফেলা উচিত । সংক্রামিত লা মাটিতে পুঁতে ফেলা উচিত । এভাবে আমরা আমাদের নিজেদের রক্ষা বারতে পারি । পরিশেষে , আমরা বলতে পারি বার্ড ॥ একটি মারাত্মক সমস্যা । এটা যে কোন মূল্যে দমন করা উচিত । এখনই সমস্যাটা এ উপযুক্ত সময় । এ বিষয়ে সরকারের সাথে সচ তন মানুষদের একত্রে কাজ করা উচিত । মুরগি খামারের জন্য সরকারের প্রা উচিত । অন্যথায় , আমরা অত্যন্ত হুমকির মুখে পতিত হবে । . . .
Reactions