বিসিএস এর জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের কিছু বিষয় আলোচনা করা হলো

গুস্তাফ কাসেল এই তত্ত্বটি প্রচার করেন । এটি একটি পণ্যের একটি নির্দিষ্ট মূল্যমানের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে । অর্থাৎ কোনাে নির্দিষ্ট আদর্শ বাজারে , কোনাে নির্দিষ্ট পণ্যের একটিই মাত্র মূল্যমান থাকবে । পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটি একটি জনপ্রিয় অর্থনৈতিক সূচক এবং যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ বিভিন্ন গবেষণা সংস্থা দেশসমূহের তুলনাযােগ্য জাতীয় আয় পরিমাপের জন্য এই সূচকটি প্রায় ব্যবহার করে থাকে , তবু এর সমর্থনে গবেষণালব্ধ ফলাফল আদৌ নিরঙ্কুশ নয় । গত প্রায় ১০০ বছরে এ তত্ত্বটি নিয়ে শত শত গবেষণা হলেও নিশ্চিত হওয়া যায়নি যে বাস্তবে এ তত্ত্বটি প্রমাণযােগ্য । । . এডামস পিক শ্রীলংকায় অবস্থিত একটি পর্বতশৃঙ্গ বা পর্বতচূড়া । প্রায় ৩০ মাইল দীর্ঘ একটি মগ্নচূড়া এটি । এ স্থানটি ঐতিহাসিকভাবেও বিখ্যাত । প্রথম মানব ও প্রথম নবী হযরত আদম ( আ ) - এর নামের সাথে এ স্থানটির স্মৃতি বিজড়িত রয়েছে । জান্নাত থেকে আদম ( আ ) - কে পৃথিবীতে প্রেরণ করা হয়েছিল সিংহলের এ স্থানে । এটি পবিত্র স্থান হিসেবে খ্যাত । 1 , শুনটার গ্রাস ১৯৯৯ সালে সাহিত্যে নােবেল বিজয়ী জার্মান লেখক । ১৯৫৯ সালে প্রকাশিত তার প্রথম উপন্যাস ' দ্য টিন ড্রাম ' লেখার জন্য তিনি সাহিত্যে নােবেল পুরস্কার লাভ করেন । । জার্মান ভাষার এ বইটির নাম ‘ ব্রেখট্রোমেল । উপন্যাসটি নাসিবাদের ভেতর বেড়ে ওঠা মধ্যবিত্তের ইতিহাসভাষ্য । গুন্টার গ্রাস ১৯২৭ সালের ১৬ অক্টোবর পােল্যান্ডের বন্দর নগরী ডানজিগে জন্মগ্রহণ করেন । লেখায় হাত দেয়ার আগে ভাঙ্কর ছিলেন তিনি । ১৯৪৮ সালে ভর্তি হন ডুসেলডর্ফ একাডেমি অব আর্টে । ১৯৫৩ থেকে ১৯৫৫ পর্যন্ত পশ্চিম বার্লিনে স্টেট একাডেমি অব আর্ট - এ পড়াশােনা করেছেন । ডুসেলডর্ফ আর বার্লিন এই দুই শহরে থাকাকালীন লেখালেখি বলতে কবিতাই ছিল তার বিচরণভূমি । ১৯৫৬ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত তিনি বার্লিনে ভাস্কর হিসেবেই কাজ করেছেন । প্যারিসে থাকাকালীন ১৯৫৬ সালে হাত দেন অমর উপন্যাস ‘ টিন ড্রাম ' লেখায় । গুন্টার গ্রাস ১৯৮৬ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশে এসেছিলেন । , পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দুই যুগের হানাহানি ও সংঘাতের পর দীর্ঘ আলােচনার সফল পরিসমাপ্তিতে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় । আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের লবিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করে সপ্তম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ , পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটির চেয়ারম্যান আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতির পক্ষে জ্যোতিরিন্দ্র বােধিপ্রিয় লারমা ( সন্তু লারমা ) । বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের আওতায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার প্রতি পূর্ণ ও অবিচল আনুগত্য রেখে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে সকল নাগরিকের রাজনৈতিক , সামাজিক , সাংস্কৃতিক , শিক্ষা ও অর্থনৈতিক অধিকার সমুন্নত এবং আর্থ - সামাজিক প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা এবং বাংলাদেশের সকল নাগরিকের স্ব স্ব অধিকার সংরক্ষণ ও উন্নয়ন ের লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষক জাতীয় কমিটি এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার অধিবাসীদের পক্ষ থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি চার খণ্ড সম্বলিত চুক্তিতে উপনীত হয় ।,,,,,,,,
Reactions

Post a Comment

0 Comments